গত এক বছরে বিনিয়োগকারীরা স্টক এক্সচেঞ্জ বিন্যস্তকরণের (ডি-মিউচুয়ালাইজেশন) আংশিক সুফল পেয়েছেন। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) বিন্যস্তকরণের বছরপূর্তিতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়। 

সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালি-উল মারূফ মতিন বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান উদ্দেশ্য। বিনিয়োগের ঝুঁকি কমাতে বিনিয়োগকারীদের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা হবে।

বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা হবে। আগামী জুনের মধ্যে সব অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে।’ 

ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে থাকা কোম্পানিগুলোকে বিবেচনায় রাখা হয়েছে। যারা ব্যবসায় ভালো করছে তাদের মূল মার্কেটে ফিরিয়ে আনতে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।   

সিএসইর চেয়ারম্যান ড. আবদুল মজিদ বলেন, ‘বিন্যস্তকরণের প্রথম বছরে অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সুসংহত করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীরা এর সুফল ধীরে ধীরে পেলেও সার্বিকভাবে তাঁরা উপকৃত হবেন।’