মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে ৮ম বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়ের নাট্যোৎসব

Looks like you've blocked notifications!
ছবি : সংগৃহীত

শিশুদের মধ্যে শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চা বিকাশে কাজ করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়ের নাট্যোৎসব শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার  জাতীয় মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর মিলনাতয়নে বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয় এই নাট্যোৎসব, চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। 

এটি বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়ের অষ্টম নাট্যোৎসব। উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত আছেন প্রখ্যাত নাট্যকার বৃন্দাবন দাস, অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি এবং অভিনেত্রী ও প্রচালক মেহের আফরোজ শাওন।

জানা গেছে, উৎসবে বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চারটি নাটক পরিবেশন করবে। বাতিঘরের মিরপুর শাখার শিক্ষার্থীরা ‘মহুয়া সুন্দরী’, উত্তরা শাখার শিক্ষার্থীরা ‘চন্ডালিকা’, বনশ্রী শাখার শিক্ষার্থীরা ‘রাজা’ এবং লালমাটিয়া শাখার শিক্ষার্থীরা ‘রক্তকরবী’ নাটক পরিবেশন করবে। 

এ ছাড়া বাতিঘরের বেইলি রোড শাখার শিক্ষার্থীরা ‘ডাকছে আকাশ, ডাকছে বাতাস’ গানে নৃত্য পরিবেশন করবে।

উল্লেখ্য, বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়ে ২০১৪ সালের ৪ এপ্রিল থেকে তিন থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের নিয়ে সংস্কৃতির বিভিন্ন শাখায় বিচরণের মাধ্যমে মূলত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে কাজ করে আসছে। বাতিঘরের কেন্দ্রীয় পাঠক্রমে সংগীত, নৃত্য, চারু ও কারুকলা, আবৃত্তি ও অভিনয়, যুক্তিকথা ও পাঠাভ্যাস এবং নৈতিকতা ও মূল্যবোধ বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

তিন থেকে পাঁচ বছরের শিশুরা ইচ্ছে শ্রেণিতে দেড় বছর এবং ছয় থেকে আট বছরের শিশুরা আনন্দ লাল ও ৯ থেকে ১৪ বছরের শিশুরা আনন্দ সবুজ শ্রেণিতে এখানে শিক্ষাগ্রহণ করে থাকে।