তালতলা বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে বিএনপিনেতা আমিনুল
রাজধানীর পল্লবীর তালতলা খিচুরিপট্টি বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডে দুই শতাধিক বসতঘর পুড়ে গেছে। গত সোমবার লাগা এই আগুনে সহায়-সম্বলহীন হয়ে পড়ে কয়েকশ পরিবার। আজ বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ক্যাপ্টেন ও বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হক।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর নেন আমিনুল হক। এ সময় তিনি অসহায় লোকজনদের কথা শোনেন, তাদের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। আমিনুল হক বলেন, তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকার জনগণের পাশে সবসময় ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আমিনুল হক বলেন, ‘বর্তমান সরকারের আমলে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড থামানো যাবে না। কারণ বস্তিবাসীকে উচ্ছেদ করতে পরিকল্পিত উপায়ে এ আগুন লাগানো হচ্ছে। এর কোনো সুষ্ঠু তদন্ত হয় না। হয় না কোনো বিচার। এটা খুবই দুঃখজনক। এতে সাধারণ খেটেখাওয়া মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই দুর্ভোগেপড়া বস্তিবাসীর পুনর্বাসন করে না সরকার। তাদের পুনর্বাসন করা আমার এবং এই বস্তিবাসীর যৌক্তিক দাবি।’
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক মোসাব্বের হোসেন, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ড কমিশনার মেহেরুননেসা, শ্রমিক দলের রূপনগর থানার সভাপতি আব্দুর রব, স্বেচ্ছাসেবক নেতা গোলাম কিবরিয়া, ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মো. আশরাফ আলী গাজী, মো. মোতালেব হাওলাদার, বাচ্চু, আব্বাস, ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. নজু মাদবর, মো. টুটুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান, মো. লালন, মো. খায়ের জহির, সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. জামাল হোসেন বাপ্পি, মো. আরিফ হোসেন, দেওয়ান বিপ্লব, মো. মনা, ইমরান, আরিফ, রাসেল ফারুক, নাসির, শাহিন, মাসুদ, নিরব, সালমান, ওমর, জুয়েল, রানা, সানি, বাবু, সিজার, রূপনগর থানা ছাত্রদলের নেতা মো. নাঈম, মো. আরিফুল ইসলাম, সোহাগ, কাউসার, মেহেদী, সোহেল, মহিলা দলের নেত্রী দিলারা পলি, রানী, আসমা প্রমুখ।