খুলনায় মোসাদ্দেক আলী মুক্তি পরিষদ গঠিত
এনটিভির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্সের (অ্যাটকো) সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলীর মুক্তির দাবিতে খুলনায় ‘মুক্তি পরিষদ’-এর আঞ্চলিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। পরিষদ মোসাদ্দেক আলীকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তাঁর নিঃশর্ত মুক্তি চেয়েছে।
আজ রোববার খুলনার একটি অভিজাত হোটেলে এক সভায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক এস এম হুমায়ুন কবির বাবুলকে আহ্বায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী শেখ তরিকুল ইসলাম তরুকে সদস্যসচিব করে ৩১ সদস্যের ‘আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী মুক্তি পরিষদ’ খুলনা আঞ্চলিক কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির সাতজন যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন ড. রেজাউল করিম, খুলনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. আবদুল মালেক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) খুলনা জেলার সভাপতি ডা. রফিকুল ইসলাম বাবলু, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ মোল্লা, শিক্ষক নেতা অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম বাবলু, অ্যাডভোকেট কানিজ ফাতেমা ও অধ্যাপক শেখ আবদুল মান্নান।
সদস্যরা হলেন খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মাসুদ হোসেন রনি, বিএমএ খুলনা জেলার সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) নেতা সওকাত আলী লস্কর, খুলনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এস আর ফারুখ, ব্যবসায়ী নেতা মো. কামরুজ্জামান কামরুল, রেহানা আখতার, আক্তার হোসেন লাবু, সাংবাদিক আতিয়ার পারভেজ, সাংবাদিক নুরুজ্জামান, ইসমত আরা নাজনীন, ব্যারিস্টার মোমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট অনুরাগ ব্যানার্জি, অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন হাওলাদার, অ্যাডভোকেট মহসিন মোল্লা, মির্জা গোলাম রসুল, শেখ শরাফত আলী দুলু, মো. আলম হাওলাদার, মাহবুবুল আলম বাদশা, অ্যাডভোকেট মনির হোসেন, অ্যাডভোকেট ফারহানা হক, কাজী হাসিবুজ্জামান মুক্তা ও অ্যাডভোকেট রাজু।
এর আগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, কবি-সাহিত্যিক, চিকিৎসাবিদ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব, শিল্পী ও সমাজকর্মীদের সমন্বয়ে ঢাকায় ‘আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী মুক্তি পরিষদ’ গঠন করা হয়। এ মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ। সদস্যসচিব হলেন শিশু সংগঠক ও অনুষ্ঠান নির্মাতা এম হুমায়ুন কবির।