মজুতদারি রোধে জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী

Looks like you've blocked notifications!
আজ সোমবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের কার্যঅধিবেশনে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ। ছবি : এনটিভি

অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা, ফসলি জমি রক্ষা এবং মজুতদারি রোধে জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ।

আজ সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের কার্যঅধিবেশনে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন কৃষিমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, সকল পতিত জমিকে আবাদের আওতায় আনতে হবে। ইতোমধ্যে চিনিকল, পাটকল, বস্ত্রকল, রেলপথ এর পতিত জমি চাষের আওতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। কোন অনাবাদি জমি আমরা খালি রাখতে চাই না। পতিত জমি চাষাবাদের আওতায় আনার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আবাদি জমির পরিমাণ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। তাই অকৃষি কাজে কৃষি জমির ব্যবহার ন্যূনতম পরিমাণ নিশ্চিত করা এবং ঊর্বর কৃষি জমি যাতে অধিগ্রহণ না করা হয় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া, তিন ফসলী জমি কৃষি কাজের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। কৃষি জমি সংরক্ষণের বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।

মজুতদারী রোধে মনিটরিং জোরদারের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, কৃষিপণ্য অবৈধভাবে মজুদ করে অসাধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান রমজানসহ সারা বছর যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে গঠিত কমিটিকে তৎপর থাকতে হবে। এ বিষয় জেলা প্রশাসকগণ বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারেন।