১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৮তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। একক সাধারণ পদ্ধতি বা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৬৯টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে।
৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের ০৫০২৯০৫ নম্বর এবং ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় হয়েছে ০৬৮৪৮০১ নম্বর। এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী এক লাখ, চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন।
এবারের ড্রতে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে।
একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রতি সিরিজের জন্য একই নম্বর) এই ড্র পরিচালিত হয় এবং বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৯টি সিরিজ যথা- কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ এবং গন এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।
১ লাখ টাকা করে দুটি তৃতীয় পুরস্কারের নম্বর ০০৫৯৮৫১ ও ০৯৬৮৫৭২। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কারের নম্বর ০০৭১১০০ ও ০৫৮৪৪৬৯। প্রতিটি ১০ হাজার টাকা করে ৪০টি পঞ্চম পুরস্কারের নম্বর : ০০৪৯২৪০, ০০৭৯৭০১, ০১০৪৬৩২, ০১১৩১৭২, ০১৩৫৬৩৫, ০১৫৭১৫৯, ০১৫৯৬০২, ০১৭১১৯৫, ০১৭৯৯৩৯, ০১৯৯১১৯, ০২০৯৩১১, ০২২২৮০১, ০২৩১৮২০, ০২৩৪৫৪৫, ০২৮৭০১৯, ০৩১৭৪৫৮, ০৩৪৯০২২, ০৩৫১১৮১, ০৩৮৮১০৬, ০৩৮৯৫৪০, ০৪১৬৫১০, ০৪২৮১৪০, ০৪৬৫৯৪২, ৪৭০৪৩৫,০৫০১৬২৫, ০৫০২৯২৯, ০৫৩৬১৭৩, ০৬২৭২৩৮, ০৬৭২১১২, ০৬৮৩৭৫১, ০৬৯৫৩৪০, ০৭০৯২১৩, ০৭৩১৫৯৫, ০৭৬২৮৫৭, ০৭৮৪৫৮০, ০৮০৩৪৮৮, ০৮০৬৯৭৯, ০৯৩৫৩৫৪, ০৯৭৩৯১৯ এবং ০৯৯৬৫৮৮।
‘ড্র’-এর নির্ধারিত তারিখ থেকে ৬০ দিন আগে (বিক্রির তারিখ ধরে এবং ‘ড্র’-এর তারিখ বাদ দিয়ে) যেসব প্রাইজবন্ড বিক্রি হয়েছে, সেগুলো এই ‘ড্র’-এর আওতায়। আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪-এর ৫৫ ধারার নির্দেশনা অনুযায়ী ১ জুলাই, ১৯৯৯ থেকে প্রাইজবন্ড পুরস্কারের অর্থ থেকে ২০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করে থাকে।