সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্মদিন আজ

Looks like you've blocked notifications!
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। ফোকাস বাংলার ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মেয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের জন্মদিন আজ। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর জন্ম নেন পুতুল।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক পদে বঙ্গবন্ধুর নাতনি সায়মা ওয়াজেদকে মনোনয়ন দিয়েছে সরকার। এসইএআরও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি আঞ্চলিক অফিসের মধ্যে একটি, যা সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ২০০৮ সাল থেকে শিশুদের অটিজম এবং স্নায়বিক জটিলতাসংক্রান্ত বিষয়ের ওপর কাজ শুরু করেন। অল্প সময়ের মধ্যে তাঁর কাজ বিশ্বজুড়ে প্রশংসা পায়। ডব্লিউএইচও ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে পুতুলকে ‘হু অ্যাক্সিলেন্স’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করে।

মনস্তত্ত্ববিদ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অটিজম স্পিকস-এর পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেন। তিনি ২০১৩ সালের জুন থেকে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ডব্লিউএইচও’র বিশেষজ্ঞ পরামর্শক প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হন।

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার মিয়ামি শহরে ব্যারি ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করেন। এ বিষয়ে তাঁর গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানভিত্তিক উপস্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৯৭ সালে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক, ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি নিয়ে মাস্টার্স এবং ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজি নিয়ে বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি লাভ করেন।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের উদ্যোগে ২০১১ সালে ঢাকায় প্রথমবারের মতো অটিজমবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের স্বামীর নাম খন্দকার মাশরুর হোসেন। তাঁদের তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন ১৯৯৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল মনস্তত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজির ওপর বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি অর্জন করেন। ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়নের ওপর গবেষণা করেন। এ বিষয়ে তার গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সের কাছ থেকে শ্রেষ্ঠ সায়েন্টিফিক উপস্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।