খুলনায় ট্রলারচালক ও ইজারাদারদের অর্থদণ্ড
খুলনায় সরকারঘোষিত কঠোরতম বিধিনিষেধের প্রথম দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারিতে অতিবাহিত হচ্ছে। কেএমপি, র্যাব ও জেলা পুলিশ ২৬টি টিম করে নগরীতে চেকপোস্ট বসিয়ে সড়কে আসা জনসাধারণ ও যানবাহনের যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আজ শুক্রবার সকালে ভৈরব নদে ট্রলারে যাত্রী পারাপার করায় ট্রলারচালক, ইজারাদার এবং মাস্ক পরা ছাড়া যাত্রীদের অর্থদণ্ড করেছেন।
নগরীর বেশির ভাগ স্থানে হেঁটে কিছু মানুষকে চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে আজ কোথাও সেনাবাহিনী বা বিজিবি সদস্যদের টহল দিতে দেখা যায়নি।
করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে গত ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই (আজ শুক্রবার) সকাল ৬টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
গত ১৩ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা ওই প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছিল, ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত ফের কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে।
সেই বিধিনিষেধের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েই বৃহস্পতিবার নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় পৃথক দুটি বিজ্ঞপ্তিতে নতুন করে নৌযান ও ফেরি চলাচলের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের তথ্য জানিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনও একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন।