আরো বড়, আরো বিস্তৃত রোনালদো জাদুঘর

পর্তুগালের দক্ষিণ-পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগরের দ্বীপ মেদেইরা। দ্বীপটির সবচেয়ে বড় শহর ফুনশাল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্মস্থান। নিজের শহরে নিজেই একটি জাদুঘর নির্মাণ করেছেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা। রোনালদো-ভক্তদের জন্য সুখবর, আরো বেশি ট্রফি রাখার জন্য জাদুঘরটা বিস্তৃত করেছে কর্তৃপক্ষ।
এই জাদুঘরের পরিচালক রোনালদোরই কাজিন নুনো ভিভেইরোস। বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি জানিয়েছেন, ‘জাদুঘরের নতুন দোতলা বাড়ি রোনালদোর ভবিষ্যৎ ট্রফিগুলোকে স্বাগত জানাতে পারবে।’
রোনালদোর বেশির ভাগই পুরস্কারই রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে সাফল্যের স্বীকৃতি। পর্তুগাল জাতীয় দলের পক্ষে তাঁর তেমন কোনো সাফল্য নেই। এবারের ইউরো থেকেও হয়তো শূন্য হাতে ফিরতে হবে ইউসেবিওর দেশকে। তবে তা নিয়ে চিন্তিত নন ভিভেইরোস। তিনি তাকিয়ে আগামী মৌসুমের দিকে, ‘ইউরো শেষ হওয়ার পর রোনালদো রিয়ালের হয়ে নতুন মৌসুম শুরু করবে। তখন সে আরো বেশি ট্রফি জিততে পারবে।’
তবে এখনই যা আছে তাও কম নয়। তিনটি ফিফা বিশ্বসেরা ফুটবলারের পুরস্কারসহ মোট ১৬০টি ট্রফি আছে রোনালদো জাদুঘরে। আছে রোনালদোর দুটো মোমের মূর্তি। জাদুঘরের প্রবেশপথে পর্তুগাল অধিনায়কের ১১ ফুট উঁচু ব্রোঞ্জের মূর্তিও আছে। বছর দেড়েক আগে মূর্তিটা উন্মোচন করেছিলেন রোনালদো নিজেই। প্রতিবছর প্রায় দুই লাখ দর্শনার্থীর উপস্থিতিতে সরগরম থাকে এই জাদুঘর। ভবিষ্যৎ কীর্তির আকর্ষণে সংখ্যাটা আরো বাড়বেই।