ই-জিপি টেন্ডারে সরকারের আয় সাড়ে ৪৭ কোটি টাকা

ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) পদ্ধতি পুরো বাস্তবায়িত হলে সরকার ও ঠিকাদারসহ সংশ্লিষ্ট সবাই উপকৃত হবে। ই-জিপি পদ্ধতি অনুসরণ করে গত ৩০ জুন পর্যন্ত সরকারের আয় হয়েছে ৪৭ কোটি টাকা ৫২ লাখ টাকা। সরকার প্রতিবছর ৭৮ হাজার কোটি টাকা কেনাকাটা করে থাকে। ইজিপি পদ্ধতি চালু হলে একদিকে যেমন সরকারের অর্থ সাশ্রয় হবে, অন্যদিকে ব্যবসায়ীরাও লাভবান হবেন। পাশাপাশি গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য কেনাকাটা নিশ্চিতসহ সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে।
আজ মঙ্গলবার পাবনার এলজিইডি মিলনায়তনে ই-জিপি বিষয়ক সচেতনতামূলক দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তারা এ কথা জানান।
কর্মশালা উদ্বোধন করেন যুগ্ম সচিব ও সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) পরিচালক পারভীন আক্তার। পাবনা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল কাদেরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় রিসোর্স পারসন ছিলেন সিপিডিইউর কনসালট্যান্ট শফিউল আলম, বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিকেশন প্রোগ্রামের (বিসিসিপি) প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাপক বাদল হালদার, মামুনুর রহমান।
কর্মশালায় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, প্রকৌশলী, ঠিকাদারসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন। সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য দেন আবদুল মতীন খান, এ বি এম ফজলুর রহমান, আখতারুজ্জামান আখতার, নরেশ মধু, উৎপল মির্জা, শহিদুর রহমান শহিদ প্রমুখ।