রাঙামাটির সাত উপজেলায় ১২০ রোহিঙ্গাবাড়ি
![](https://publisher.ntvbd.com/sites/default/files/styles/big_3/public/images/2016/03/14/photo-1457964469.jpg)
রাঙামাটির সাত উপজেলায় মিয়ানমারের নাগরিকদের বসবাসরত ১২০টি বাড়ি চিহ্নিত করেছে জেলা পরিসংখ্যান অফিসের মাঠকর্মীরা।
জেলা পরিসংখ্যান অফিস সূত্রে জানা গেছে, রাঙামাটি পৌরসভা এলাকায় ১৫টি, কাউখালীতে ৭২টি, বরকলে একটি, লংগদুতে পাঁচটি, কাপ্তাইয়ে ১১টি, বিলাইছড়িতে ১৩টি এবং রাজস্থলীর তিনটি বাড়িতে মিয়ানমারের নাগরিকদের সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে জেলার বাকি তিন উপজেলায় আর কোনো রোহিঙ্গাবাড়ি বা নাগরিকের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক মানবেন্দ্র নারায়ণ দেওয়ান জানান, ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া অনিবন্ধিত মিয়ানমার নাগরিক শুমারির প্রাথমিক পর্যায়ে রাঙামাটি জেলার সাত উপজেলায় ১২০টি বাড়ি চিহ্নিত করা হয়েছে। আগামী এপ্রিলের শেষের দিকে এই সাত উপজেলায় কতজন মিয়ানমারের নাগরিক আছেন তার শুমারি শুরু করা হবে।
দেশের ১৬ জেলার মতো রাঙামাটি পার্বত্য জেলায়ও শুরু হয় অনিবন্ধিত মিয়ানমার নাগরিক শুমারি। জেলা পরিসংখ্যান অফিসের উদ্যোগে রাঙামাটি জেলাকে ১৩টি জোনে ভাগ করে ১০ উপজেলায় এক সঙ্গে এ শুমারির কাজ চলে।
২৩ জন জোনাল অফিসার, দুজন উপজেলা সমন্বয়কারী, ৩৬ জন সুপারভাইজার ও ৩৫৫ জন মাঠকর্মী এ শুমারির কাজে নিয়োজিত ছিলেন। গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে রাঙামাটিতে অনিবন্ধিত মিয়ানমারের নাগরিক শুমারি শুরু হয় এবং ২৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার শুমারির কাজ শেষ হয়।