কেবল হালুয়া নিলেন মীর কাসেম আলী
কেবল হালুয়া খেলেন মীর কাসেম আলী। তবে তাঁর জন্য সেমাই ও বিরিয়ানিও নিয়ে যান স্বজনরা।
আজ শনিবার বিকেলে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন তাঁর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন। একই সঙ্গে স্বজনদের মোট ৩৮ সদস্য কারাগারে কাসেম আলীর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান।
আজ রাতেই ফাঁসি কার্যকর হতে পারে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মীর কাসেম আলীর। এরই মধ্যে কাশিমপুর কারাগারে প্রবেশ করেছে অ্যাম্বুলেন্স। পাশাপাশি প্রবেশ করেছেন জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জনসহ অন্যরা।
স্বজনদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কারাগারে যাওয়ার সময় খন্দকার আয়েশা খাতুন তাঁর স্বামী মীর কাসেম আলীর জন্য সেমাই ও বিরিয়ানি নিয়ে যান। সঙ্গে নেওয়া হয় সিলেটের হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার এলাকার হালুয়া। এ হালুয়া মীর কাসেমের প্রিয় খাবার বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
স্ত্রীর আনা খাবার তেমন খাননি মীর কাসেম আলী। তবে মাজার এলাকার হালুয়া খেয়েছেন তিনি।
প্রায় তিন ঘণ্টা কারাগারের ভেতরে অবস্থানের পর সন্ধ্যা ৬টার দিকে কারাগারের প্রধান ফটক দিয়ে বের হয়ে আসে মীর কাসেমের পরিবারের সদস্যদের বহনকারী ছয়টি গাড়ি। কারা কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী শনিবার বিকেলে মীর কাসেমের সঙ্গে দেখা করতে আসেন স্বজনরা।