ওরিও কুকি ডে আজ
আজ ৬ মার্চ। ওরিও কুকি ডে। ওরিও কুকি বাচ্চা এবং প্রাপ্তবয়স্কদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এই কুকিগুলো দুটি চকলেট বিস্কুটের সমন্বয়ে গঠিত। এর মাঝে ক্রিম ভরা থাকে।
প্রয়াত স্যাম জে. পোরসেলো, একজন প্রাক্তন খাদ্য বিজ্ঞানী। তিনি ১৯১২ সালে বিশ্বের সামনে প্রথম ওরিও কুকিজ নিয়ে এসেছিলেন। এটি প্রথমে ‘ওরিও বিস্কুট’ নামে পরিচিত ছিল। ১৯১২ সালে এই কোম্পানি কুকির ট্রেডমার্কের জন্য ফাইল করে। বলা হয়ে থাকে, এজন্যই প্রতি বছর এই দিনে ‘ওরিও কুকি ডে’ পালন করা হয়।
ওরিও কুকির বয়স ১০০ বছরেরও বেশি। নিউ ইয়র্ক সিটির একটি রাস্তার নাম রাখা হয়েছে "ওরিও ওয়ে"। সেই সময় থেকে, ওরিও বহু বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক বিক্রিত কুকি।
ওরিও কুকিজ বিভিন্ন রঙ, আকার, স্বাদে পাওয়া যায়। প্রতি বছর নতুন নতুন স্বাদ বাজারে নিয়ে আসে। ডাবল স্টাফড, থিনস, মিনি, নেপোলিটান এবং মেগা স্টাফ রয়েছে। এমনকি আমরা এখন ওরিও কেকেরও স্বাদ নিতে পারি।
পঁচাশিটিরও বেশি ভিন্ন স্বাদে বাজারে ওরিও পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে লেমন, জন্মদিনের কেক, রেড ভেলভেট, চকোলেট, পিনাট বাটার পাই এবং আরও অনেক কিছু।
ওরিও কুকিজ সারা বিশ্বের ১৮টি দেশে উৎপাদিত হয়। প্রতি বছর ৪০ বিলিয়নেরও বেশি ওরিও কুকি তৈরি হয়।
ওরিও নানা ভাবে খাওয়া যায়। ঠাণ্ডা দুধে চুবিয়ে, কেক বানিয়ে, ওরিও শেক আরও নানা উপায়ে।
সূত্র- ন্যাশনাল টুডে/ডেইজ অব দ্যা ইয়ার