নানদোস, মাস্টার গ্রিলার্স চ্যালেঞ্জ
পেরি পেরি খ্যাত নানদোস, ভোজন রসিক সবার কাছেই পরিচিত। সাউথ আফ্রিকান ঢঙে রান্না করা চিকেনের ভিন্ন স্বাদ নিতে অনেকেই বেছে নেন এই আন্তর্জাতিক রেস্তোরাঁকে। তাই ভোক্তাদের কাছে চিকেনের মৌলিক স্বাদ দিতে তারা করেছে ভিন্ন এক আয়োজন। নানদোস খুঁজে বের করছে ‘ওয়ার্ল্ড বেস্ট গ্রিলার’ অর্থাৎ কে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে সুস্বাদুভাবে মুরগি গ্রিল করতে পারেন তাঁকে খুঁজে বের করাই এই আয়োজনের লক্ষ্য। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের নানদোসের আউটলেটে আয়োজন করা হয়েছে ‘মাস্টার গ্রিলার্স চ্যালেঞ্জ’। এখানকার গ্রিলার্স চ্যালেঞ্জের ফাইনালিস্ট যাবেন বিশ্বের সব নানদোসের গ্রিলার্সদের নিয়ে আয়োজিত মূল প্রতিযোগিতায়, ইন্টারন্যাশনাল গ্রিলার্স চ্যালেঞ্জে।
ব্যতিক্রমধর্মী এই পুরো আয়োজনটিকে কেন্দ্র করে নানদোসের বাংলাদেশের গ্রিলাররা নিজেদের আন্তর্জাতিক মানের জন্য তৈরি করেছেন পুরো এক মাস ধরে। পেরি পেরি চিকেনের আসল স্বাদ নিয়ে আসতে তাঁরা ব্যয় করেছেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। তার মাধ্যমেই নানদোস প্রাথমিকভাবে তাদের চারটি আউটলেট থেকে বাছাই করেছে চারজন গ্রিলারকে। যাঁরা মূলত এই পেরি পেরি চিকেনের স্বাদ এবং মানটি ঠিক রেখে ভোক্তার কাছে উপস্থাপন করেন।
প্রতিবারই এই আয়োজনে বিচারক হিসেবে রাখা হয়, রেস্তোরাঁয় খেতে আসা অতিথিদের। এরই ধারাবাহিকতায় আয়োজনের ফাইনাল রাউন্ডের বিচারকমণ্ডলীতে ছিলেন সেলিব্রেটি শেফ টনি খানসহ আরো চারটি আউটলেট থেকে দৈবচয়ন ভিত্তিতে নির্ধারণ করা বেশ কয়েকজন অতিথি।
এই বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয় নানদোসের চারটি আউটলেটে। সেখান থেকে উঠে আসা চার গ্রিলারের মধ্যে সেরা হন নানদোসের বনানী আউটলেটের গ্রিলার মোহাম্মদ কাউসার আহমেদ আরিফ। তিনি এবার যাবেন কানাডার ভ্যানকুভেরে অনুষ্ঠিতব্য ‘ওয়ার্ল্ডস বেস্ট গ্রিলার’ প্রতিযোগিতায়। তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন।