প্রতিদিন ৫০০ কোটিবার ব্যবহার করা হয় ইমোজি

Looks like you've blocked notifications!
বিভিন্ন ইমোজি। ছবি : সংগৃহীত

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম আর হোয়াটসঅ্যাপের যুগে ইমোজি ব্যবহার করেননি, এমন মানুষের দেখা মেলা ভার। ইন্টারনেটে নিজের আবেগকে প্রতীকীরূপে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইমোজির জুড়ি নেই। আর সে কারণে দিন দিন ইন্টারনেটজুড়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ইমোজি।

সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এক টুইট-বার্তায় জানিয়েছে, প্রতিদিন শুধু ফেসবুক ও ফেসবুক মেসেঞ্জারে ৫০০ কোটিবার ব্যবহার করা হয় ইমোজি।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বরাতে ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবর, ১৯৯৫ সালে ইমোজির সংখ্যা ছিল মাত্র ৭৬টি। যেটা ২০২০ সালে হয়েছে তিন হাজার ১৩৬টি। ২০২১ সালে এর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে তিন হাজার ৩৫৩টি।

জানা গেছে, মাধ্যমভেদে ইমোজির জনপ্রিয়তা ভিন্ন। ফেসবুক ও টুইটারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমোজি হচ্ছে হাসি দিয়ে কান্না করা আর  ইনস্টাগ্রামের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমোজি হৃৎপিণ্ড।

‘ইমোজি’ শব্দটি এসেছে জাপানি শব্দ থেকে। নব্বই দশকে জাপানি মোবাইল ফোনে ইমোজির প্রথম আবির্ভাব। এরপর অ্যাপলের আইফোনে ইমোজি অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইমোজির দিগ্বিজয় শুরু হয়। পরে অ্যান্ড্রয়েড আর অন্যান্য মোবাইল ফোন অ্যাপলকে অনুসরণ করে ইমোজি গ্রহণ করে। ২০১৬ সালের ৪ নভেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রান্সিসকোতে প্রথম আন্তর্জাতিক ইমোজিকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।