আপন জুয়েলার্সের সোনা চোরাচালানির, সন্দেহ শুল্ক গোয়েন্দার

আপন জুয়েলার্স চোরাচালানের মাধ্যমে সোনা ও হীরা সংগ্রহ করেছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।
আজ বৃহস্পতিবার অধিদপ্তরের উপপরিচালক এইচ এম শরিফুল ইসলামের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আপন জুয়েলার্সের সোনা প্রকৃত গ্রাহকদের ফেরতের সময় বাড়ানো হয়েছে। আগামী ২৯ মে সকাল ১০টায় সময় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।
আপন জুয়েলার্সের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত ১৮২ জনের সপক্ষে প্রায় সাড়ে তিন কেজি ফেরতযোগ্য অক্ষত সোনার হিসাব পাওয়া গেছে।
রশিদ ও ব্যক্তিগত পরিচয়পত্রসহ (জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট) গ্রাহকদের উপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সেই সঙ্গে আটক সোনার দায়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদসহ মালিকপক্ষের অন্যান্যদের আগামী ৩০ মে বুধবার বেলা ১১টায় কাগজপত্রসহ হাজির হওয়ার জন্য পুনরায় তলব করা হয়েছে।
গত ১৭ মে ওই মালিকপক্ষকে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরে তলব করলে তারা আটক সোনার সপক্ষে বৈধ কাগজ দেখাতে সময় প্রার্থনা করে।
গত ১৪ ও ১৫ মে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে শুল্ক গোয়েন্দারা প্রায় সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম হীরা আটক করেন।
শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত আপন জুয়েলার্সের মালিক পক্ষ আটককৃত স্বর্ণালংকার ও হীরার কোনো বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি।