মামুনুল হকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৩০ জানুয়ারি
 
রাজধানীর দারুসসালাম থানায় দায়ের করা বাস ভাঙচুরের মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) ঢাকার পঞ্চম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১০-এর বিচারক মামুনুর রহমান ছিদ্দিকী এই দিন ধার্য করেন। এদিন মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে উপস্থিত করা হয়। তবে, কোনো সাক্ষী না আসায় বিচারক সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর ভোর সাড়ে ৬টায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দল সমর্থিত ৪০০-৫০০ জন নেতাকর্মী লাঠিসোটা নিয়ে গাবতলী এলাকায় মিছিল বের করে। এরপর গাবতলীর আল্লাহর দান হোটেলের সামনে একটি যাত্রীবাহী বাস ভাঙচুর করে আনুমানিক দেড় লাখ টাকার ক্ষতি করে। আর আটটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনায় দারুসসালাম থানার এসআই (উপ-পরিদর্শক) প্রদীপ কুমার সাহা বাদী হয়ে মামলা করেন।
অভিযোগপত্রে মামুনুল হক ছাড়া এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- এস এ খালেক (২) সাইদুল (৩২), (৩) মোহাম্মদ আলী (৩৩), (৪), খলিলুল্লাহ (২), হিরু (৩৪), (৫), মাসুদ (২৮), (৬) বাবুল (৩১), (৭) সালেক (৩৫) এবং (৮) এইচ এম ইমরান (৩০), মিজানুর বাবু (৩০) পান্নু শেখ, মো. দবির উদ্দিন (২৪), আব্দুর রাজ্জাক (৪২), শেখ শাহিন শাহ (৪৩), মো. ইয়াসিন আরাফাত (২২), কনক কনা (৩০), মোস্তফা কামাল মিজান (৫৮), আব্দুল আজিজ (৪২), মো. আমজাদ হোসেন শিকদার (৬০), মো. তরিকুল ইসলাম (২৮), এসএম কাওসার পাপ্পু (৫০), কাজী আব্দুল হানিফ।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯০৮ সালের পেনাল কোডের ১৪৩/৩৪১/১৪৭/১৪৮/১৪৯/১২৩ ধারা ও বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৩ ধারার অভিযোগ আনা হয়। পরে ২০১৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

 
                   আদালত প্রতিবেদক
                                                  আদালত প্রতিবেদক
               
 
 
 
