রাফার প্রাণকেন্দ্রে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলি বাহিনী
![](https://publisher.ntvbd.com/sites/default/files/styles/big_3/public/images/2024/05/23/israayyel-haamlaa-thaamb.jpg)
ইসরায়েলি বাহিনী আরও এগিয়ে এসে গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার প্রাণকেন্দ্রে ঢুকে পড়েছে। গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দারা এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ইসরায়েলি ট্যাংকগুলো আরও পশ্চিমে সরে গিয়ে মিসরের সঙ্গে লাগোয়া গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্তে নতুন অবস্থানে মোতায়েন করা হয়েছে। ট্যাংকগুলো এখন রাফার প্রাণকেন্দ্র ইবনার পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থান করছে।
ফিলিস্তিনি অধিবাসীরা জানান, ইসরায়েলি বাহিনী সারা রাত ইবনায় গোলাবর্ষণ করেছে। হামলায় বেশকিছু মাছ ধরা নৌকায় আগুন ধরে যায়। রাফায় রাতব্যাপী চলে ইসরায়েলি সেনাদের গোলাবর্ষণ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে রাফার একজন বাসিন্দা বলেন, ‘কোনো বিরতি ছাড়াই ইসরায়েলি বাহিনী সারা রাত ড্রোন, হেলিকপ্টার, যুদ্ধবিমান ও ট্যাংকের সাহায্যে রাফায় হামলা অব্যাহত রাখে।’
এদিকে, গাজার মধ্যাঞ্চলের নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। বার্তা সংস্থা ওয়াফা এ তথ্য দিয়েছে। এই হামলায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। ওয়াফা জানিয়েছে, হামলায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
![](https://publisher.ntvbd.com/sites/default/files/styles/very_big_1/public/images/2024/05/23/israayyel-haamlaa-inaar.jpg)
এ ছাড়া অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শহরে ইসরায়েলের দুই দিনের হামলায় চার শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছে। গাজার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য দিয়েছে।
অন্যদিকে, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইসরায়েলি বাহিনী গাজা শহরের উত্তরে ফাতিমা আল-জাহরা মসজিদে বোমাবর্ষণ করে ১০ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও বেশ কিছু লোক। হতাহতদের সবাই সেখানে জীবন বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছিল। হামলায় মসজিদটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।