৬০০ বছরের ত্রি গম্বুজ মাচাইন শাহী মসজিদ

মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নের মাচাইন গ্রামে চুন সুরকি ও সাদা সিমেন্টে নির্মিত ৬০০ বছরের পুরোনো শাহী মসজিদ কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ছয়শত বছরের পুরোনো ত্রি গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদের পাশে রয়েছে শাহ রুস্তম বোগদাদীর মাজার। মানিকগঞ্জ জেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে মসজিদটির অবস্থান।
জনশ্রুতি ও স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, বাংলার স্বাধীন সুলতানি শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তিন গম্বুজ বিশিষ্ট ও আকর্ষণীয় শিল্প মণ্ডিত মাচাইন শাহী মসজিদ। শিলালিপি অনুযায়ী মসজিদটি ১৫০১ খ্রিস্টাব্দের শেষভাগে হোসেন শাহ কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। মসজিদটির মূল অংশের ওপর রয়েছে তিনটি গম্বুজ। উত্তর ও দক্ষিণ পাশের গম্বুজের চেয়ে মাঝের গম্বুজ টি একটু বড়। মসজিদটির মূল অংশের ওপর রয়েছে নিখুত খাচকাটা কারুকাজ।
মসজিদটির নির্মাণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসে জানা যায়, হযরত শাহজালাল (রহ:) নেতৃত্বে ৩৬০ আউলিয়া ইসলাম প্রচারে বাংলায়,আসলে তাদের মধ্য ছিলেন হযরত শাহ রুস্তম বোগদাদী। তিনি মাচাইনে আসেন।
বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার ইছামতি নদীর তীরে এই মাচাইন গ্রামটি অবস্থিত। চারদিকে যখন পানি আর পানি তখন শাহ রুস্তম বাসের একটি মাচা তৈরি করে সেই মাচায় বসে আধ্যাত্মিক চিন্তা করতেন। একদিন মাঝ নদীতে ইবাদত করতে দেখে তৎকালীন স্বাধীন সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তার নৌকার মাঝি মাল্লাদের যাত্রা বিরতির নির্দেশ দেন। পরে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ রুস্তম এর সঙ্গে দেখা করেন। সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ইসলাম প্রচারের জন্য এই অঞ্চলে ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে হরযত শাহ রুস্তম নামের তিন গম্বুজ বিশিষ্ট নান্দনিক শিল্পমন্ডিত একটি মসজিদ নির্মাণ করেন।
মসজিদ কমিটির সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মো. আলতাফ হোসেন বলেন, বাংলার স্বাধীন সুলতানি শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তিন গম্বুজ বিশিষ্ট ও আকর্ষণীয় শিল্প মণ্ডিত মাচাইন শাহী মসজিদ। শিলালিপি অনুযায়ী মসজিদটি ১৫০১ খ্রিস্টাব্দের শেষভাগে হোসেন শাহ কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। মসজিদটির মূল অংশের ওপর রয়েছে তিনটি গম্বুজ।
মাচাইন গ্রামের বাসিন্দা সত্তর বছর বয়সী সাত্তার চৌধুরী বলেন, হযরত শাহজালাল (রহ:) নেতৃত্বে ৩৬০ আউলিয়া ইসলাম প্রচারে বাংলায়,আসলে তাদের মধ্য ছিলেন হযরত শাহ রুস্তম বোগদাদী। তিনি মাচাইনে আসেন।
বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার ইছামতি নদীর তীরে এই মাচাইন গ্রামটি অবস্থিত। চারদিকে যখন পানি আর পানি তখন শাহ রুস্তম বাসের একটি মাচা তৈরি করে সেই মাচায় বসে আধ্যাত্মিক চিন্তা করতেন। একদিন মাঝ নদীতে ইবাদত করতে দেখে তৎকালীন স্বাধীন সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তার নৌকার মাঝি মাল্লাদের যাত্রা বিরতির নির্দেশ দেন। পরে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ রুস্তম এর সঙ্গে দেখা করেন। সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ইসলাম প্রচারের জন্য এই অঞ্চলে ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে হরযত শাহ রুস্তম নামের তিন গম্বুজ বিশিষ্ট নান্দনিক শিল্পমন্ডিত একটি মসজিদ নির্মাণ করেন।
মসজিদের ইমাম আবুল কালাম আজাদ এনটিভি অনলাইনকে বলেন, মসজিদটিতে দূরদূরান্ত থেকে লোকজন এসে নামাজ আদায় করে। পাশে একটি মাজার রয়েছে, সেখানে লোকজন এসে শিশুদের মুখে ভাত (শিন্নি মুখে) দিয়ে থাকে। তবে মসজিদটি সংস্কার করা জরুরি।